আমার আমাদের টপিকটা গুগলে গিয়ে সার্চ করলাম তারপর আমাদের কে গুগলে আমরা কি নিয়ে আর্টিকেল লিখতে পারি সেটা দেখিয়ে দির । গুগল দেখিয়েছে মানুষ কি নিয়ে বেশি আগ্রহ সেটা তাই আমরা এখান থেকেও আমাদের আর্টিকেলের টপিক নিতে পারি নাহলে আমরা আরেক বিষয় নিতে পারি আমরা গুগলে গিয়ে সার্চ করব গুগল ট্রেন্ডস বাংলাদেশ বা আপনি যদি কলকাতা থাকেন তাহলে সার্চ করবেন গুগল ট্রেন্ডস কলকাতা এইটা সার্চ দিলে প্রথমেই আসবে গুগলের একটা ওয়েবসাইট সেটাতে প্রবেশ করবেন তারপর এখানে সার্চ বক্সে সার্চ দিতে পারেন যে বিষয়ে আপনি আর্টিকেল লিখবে সেই বিষয়টা । আমি ধরেন লিখব মোবাইলের নাম্বার চেক সেটা সেই জায়গায় সার্চ দিতে হবে । তারপর সেই জায়গায় দেখতে পারবেন কোন কিওয়ার্ড কতবার মানুষ সার্চ দিয়েছে । এখান থেকেও আমরা নিতে পারি । তারপর আরো কত বিষয়ে কিওয়ার্ড রিচার্জ করা যায় তবে সব দিতে হলে এই আর্টিকেলটা অনেক বড় হয়ে যাবে । আপনারা নতুন অবস্থায় এই বিষয়টা মেনে চলতে পারেন তাহলে কাজে আসবে আর যদি আরো কিভাবে আর্টিকেলে কিওয়ার্ড রিচার্জ নিয়ে জানতে চান তাহলে আমাদের জানাবেন । আমরা দেয়ার চেষ্ঠা করব । আমরা এভাবে কিওয়ার্ড রিচার্জ করতে পারি প্রথম দিকে আরো এডবান্স বিষয়ে চাইলে তো জানাবেনই । তারপর আমরার প্রথম ধাপের পরের কাজটা কি সেটা জানব ।
আর্টিকেলের জন্য পাঠক
আমাদের আর্টিকেল লেখার নিয়ম এ একটা বিষয় হলো পাঠক নিরবার্চন বা পাঠক তৈরি । আমারা যদি আর্টিকেলটা লিখলাম মোবাইলের নাম্বার চেক তাহলে ১৫ থেকে সব বয়সের মানুষে দেখবে । এখন যদি পনেরো থেকে সব বয়সের জন্য লিখে তাহলে আমাদের ভাবতে হবে তারা কি লিখে সার্চ করবে । এখন আমি লিখলাম মরগি পালন নিয়ে তাহলে এমন ভাবে লিখতে হবে কৃষকে কি লিখে সার্চ করতে পারে । এরকম করে আমাদের লিখতে হবে । আমাদের ভাষার ঠিক রাখতে হবে সব মিলিয়ে বড়দের সাথে আমরা যেভাবে কথা বলি যেভাবে কথা বলতে হবে । এই বিষয়টা আমাদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ । তারপর আমাদের প্রথম ধাপের পরের কাজ কি সেটা জানব ।
আর্টিকেলের ব্যবহার কোন বয়সের পাঠকের কি ব্যবহার করা
আর্টিকেলের ব্যবহার পাঠকের বয়স ও প্রয়োজন অনুযায়ী ভিন্ন হয়ে থাকে। শিশুদের জন্য আর্টিকেল সাধারণত সহজ ভাষায় লেখা হয় এবং তাতে থাকে গল্প, ছবি ও শিক্ষামূলক তথ্য, যা তাদের পড়াশোনা ও বিনোদনে সহায়তা করে। কিশোর-কিশোরীরা আর্টিকেল থেকে শিখে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, ক্যারিয়ার এবং অনুপ্রেরণামূলক বিষয়, যা তাদের জ্ঞান বৃদ্ধি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় কাজে আসে। তরুণ বয়সীরা চাকরি, ফ্রিল্যান্সিং, টেকনোলজি, স্বাস্থ্য এবং ব্যবসা সম্পর্কিত আর্টিকেল পড়ে দক্ষতা অর্জন ও আয়ের সুযোগ তৈরি করে। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য আর্টিকেল পরিবার, স্বাস্থ্যসেবা, অর্থনীতি, জীবনযাপন ও ব্যবসায়িক সিদ্ধান্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অন্যদিকে প্রবীণ বয়সীরা ধর্মীয়, সংস্কৃতি, ইতিহাস ও স্বাস্থ্য বিষয়ক আর্টিকেল পড়ে মানসিক প্রশান্তি, সচেতনতা ও অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি করে, যা তাদের জীবনের শেষ অধ্যায়ে জ্ঞান ও আত্মতৃপ্তির উৎস হয়ে ওঠে।
ওয়েবসাইটের পাঠকের বয়স বের করা
ওয়েবসাইটের পাঠকের বয়স সরাসরি জানা সম্ভব নয় যদি ব্যবহারকারী নিজে তা না দেন। তবে আনুমানিকভাবে পাঠকের বয়স বের করা যায় বিভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে। সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকর উপায় হলো গুগল অ্যানালিটিক্স ব্যবহার করা, যেখানে “Audience → Demographics → Age” সেকশনে ভিজিটরের বয়সের গ্রুপ যেমন ১৮–২৪, ২৫–৩৪, ৩৫–৪৪ ইত্যাদি দেখা যায়। এছাড়া ওয়েবসাইটে সাইনআপ বা ফর্ম ব্যবহার করে জন্মতারিখ বা বয়স চাইলে সঠিক বয়স তথ্য সংগ্রহ করা যায়, যা পরে ডাটাবেজে সংরক্ষণ করে বিশ্লেষণ করা সম্ভব। একইভাবে সোশ্যাল মিডিয়া লগইন (যেমন গুগল, ফেসবুক বা লিঙ্কডইন) ব্যবহার করলে ব্যবহারকারীর প্রোফাইল অনুযায়ী বয়সের ধরণ জানা যায়। আরও উন্নতভাবে কিছু ট্র্যাকিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর ব্রাউজিং আচরণ অনুযায়ী বয়সের সম্ভাব্য গ্রুপ অনুমান করা যায়। সংক্ষেপে, সরাসরি বয়স পাওয়া না গেলেও গুগল অ্যানালিটিক্স, ফর্ম বা লগইন তথ্য এবং ট্র্যাকিং পদ্ধতির মাধ্যমে ওয়েবসাইটের পাঠকের বয়স বা বয়সের শ্রেণি আনুমানিকভাবে নির্ধারণ করা সম্ভব।
পাঠকের চাহিদা বের করা ওয়েবসাইটের
ওয়েবসাইটের পাঠকের চাহিদা বোঝা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং মূলধারার ধাপ, যা সরাসরি ওয়েবসাইটের সাফল্য ও জনপ্রিয়তার সাথে সম্পর্কিত। প্রতিটি পাঠকের আগ্রহ, প্রয়োজনীয়তা এবং সমস্যার ধরন ভিন্ন হওয়ায়, তাদের চাহিদা সঠিকভাবে নির্ণয় করা হলে কন্টেন্ট আরও প্রাসঙ্গিক, আকর্ষণীয় এবং ব্যবহারোপযোগী হয়ে ওঠে। এটি শুধুমাত্র তথ্য সরবরাহের মাধ্যম নয়, বরং পাঠককে সঠিক সমাধান, প্রয়োজনীয় নির্দেশনা এবং কার্যকর জ্ঞান পৌঁছে দেওয়ার একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। পাঠকরা যখন তাদের প্রয়োজনের সাথে খাপ খাওয়া কন্টেন্ট পান, তখন তাদের সময় বাঁচে, তারা সহজে সমস্যার সমাধান পায় এবং সাইটে তাদের উপস্থিতি দীর্ঘ হয়। পাঠকের চাহিদা বোঝার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করা যায়, যেমন সার্চ ইঞ্জিন ট্রেন্ড বিশ্লেষণ, সোশ্যাল মিডিয়ার আলোচিত বিষয় পর্যবেক্ষণ, কমেন্ট ও ফিডব্যাক মনিটরিং, ব্যবহারকারীর ইন্টারঅ্যাকশন ডেটা বিশ্লেষণ এবং জনপ্রিয় কন্টেন্টের পরিসংখ্যান সংগ্রহ। এই তথ্যগুলো ব্যবহার করে কন্টেন্ট এমনভাবে সাজানো যায় যা পাঠকের প্রত্যাশা পূরণ করে, তাদের অভিজ্ঞতা উন্নত করে এবং তাদের মনোযোগ ধরে রাখে। ফলশ্রুতিতে, ওয়েবসাইট কেবল একটি তথ্যের উৎস হয়ে থাকে না, বরং একটি বিশ্বাসযোগ্য ও মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্ম হিসেবে গড়ে ওঠে, যা পাঠককে আকৃষ্ট করে, পুনরায় ভিজিট করায় এবং দীর্ঘমেয়াদে সাইটের জনপ্রিয়তা ও প্রতিষ্ঠা বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়।
এগুলোর বের করার ফলাফল কি
আমরা যদি এগুলো বের করতে পারি তাহলে আমাদের বুজা যাবে আমাদের ওয়েসাইটের পাঠক কি চায় । তাহলে আমরা বুজতে পারবে আমাদের কোন কয়সের পাঠকের সাথে কি ভাষায় ব্যবহার করতে হবে । এগুলো জানতে পারলে আমাদের লিখতে ও টপিক ও কার জন্য আমাদের আর্টিকেলটা তা বুজতে পারবে । ব্লগ আর্টিকেল লেখার নিয়ম বা বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম এর ৪০ ভাগ আমরা জানতে পালাম । আমাদের একটা আর্টিকেল লেখার জর্য অনেক অনেক কিছু মাথায় রেখে আর্টিকেলটি লিখতে হয় । আমরা নিয়ে দেখব বাকি ৬০ ভাগ কিভাবে আর্টিকেলে এড করতে পারি তা দেখব । এতটুকু যদি আপনি মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন তাহলে বুজতে পেরেছেন আমাদের আর্টিকেলে লেখার এই নিয়ম গুলো কতটা গুরুত্বপূর্ণ তাই পুরো এই আর্টিকেলটা মনোযোগ দিয়ে পড়বেন । তাহলে আরো আরো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানতে পারব ।
আর্টিকেল লেখার আরো দ্বিতীয় ধাপ গুলো
আমাদের আর্টিকেলের আরো আরো ধাপ আছে আমরা একটা আর্টিকেলে যদি সুন্দর রূপরেখা ও ওয়েবসাইটের ফন্ট ও এলান্ড করা এগুলোও আমাদের অনেক গুরুত্ব আমরা একে এতে এগুলোও দেখে নিব । আপনারা ব্লগ আর্টিকেল লেখার নিয়ম বা বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুলো কেমন লগতেছে আমাদের জানাবেন আর আপনাদের এই বিষয়গুলো কতটা কাজে লেগেছে তাও জানাবেন । আমরা আর্টিকেল লেখার আরো নিয়ম জানি চলুন ।
আর্টিকেলের একটি রুপরেখা তৈরি
আর্টিকেলের রুপরেখা তৈরি করার সময় প্রথমেই একটি শক্তিশালী এবং আকর্ষণীয় পরিচিতি বা ইন্ট্রো দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা পাঠকের মনোযোগ প্রথম মুহূর্ত থেকেই ধরে রাখবে। পরিচিতিতে মূল বিষয়টি সংক্ষেপে তুলে ধরুন এবং পাঠককে জানিয়ে দিন কেন এই আর্টিকেলটি তার জন্য প্রাসঙ্গিক ও উপকারী। এরপর মূল বিষয়বস্তু বা টপিকগুলো ধাপে ধাপে উপস্থাপন করুন, যাতে প্রতিটি ধাপ স্পষ্টভাবে বর্ণিত থাকে। এখানে প্রতিটি তথ্যকে যথাযথ উদাহরণ, পরিসংখ্যান বা চিত্রের মাধ্যমে সমর্থন করা উচিত, যাতে পাঠক সহজে বিষয়টি বুঝতে পারে। প্রয়োজন হলে সাবহেডিং ব্যবহার করুন যা বিষয়বস্তুকে আরও সংগঠিত এবং পঠনযোগ্য করে তুলবে। সাবহেডিংগুলো ব্যবহার করলে পাঠক সহজে প্রয়োজনীয় অংশে চলে যেতে পারবে এবং বড় বা জটিল তথ্যগুলো ছোট অংশে বিভক্ত হয়ে পড়বে, যা মনোযোগ ধরে রাখার ক্ষেত্রে সাহায্য করে। আর্টিকেলের শেষে একটি সংক্ষিপ্ত সারসংক্ষেপ বা কনক্লুশন থাকা উচিত, যা মূল বার্তাগুলো পুনরায় স্মরণ করিয়ে দেবে এবং পাঠককে একটি কার্যকরী ইনসাইট বা পরবর্তী পদক্ষেপের ধারণা দেবে। এছাড়া, পুরো আর্টিকেলটি justify এলাইন্ড করলে এটি দেখতে অনেক বেশি পেশাদার এবং সমানভাবে সাজানো মনে হবে, কারণ এই এলাইনের মাধ্যমে পৃষ্ঠার দুই পাশে সমান ফাঁকা জায়গা থাকবে যা চোখকে আরামদায়ক অনুভূতি দেয়। প্যারাগ্রাফের মধ্যে পর্যাপ্ত স্পেসিং এবং হালকা লাইন-উচ্চতা ব্যবহার করলে এটি পড়ার জন্য আরও উপযোগী হয় এবং মোবাইল, ট্যাবলেট কিংবা ডেস্কটপ যেকোনো ডিভাইসে পাঠযোগ্যতা বজায় থাকে। যদি প্রয়োজন হয়, প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টকে বুলেট বা নম্বর লিস্টে সাজানো যেতে পারে, যা বিষয়গুলোকে আরও স্পষ্ট এবং সংগঠিতভাবে উপস্থাপন করে। এছাড়া, আর্টিকেলের ভিজুয়াল লেআউটও গুরুত্বপূর্ণ; হেডিং, সাবহেডিং এবং প্যারাগ্রাফের মধ্যে উপযুক্ত ফন্ট সাইজ এবং কালার ব্যবহার করলে এটি আরও প্রফেশনাল ও আকর্ষণীয় দেখাবে। এইভাবে একটি সুসংগঠিত, বিস্তৃত এবং সুন্দরভাবে justify এলাইন্ড আর্টিকেল পাঠকের জন্য পড়ার আনন্দ বাড়াবে এবং তথ্যগুলো আরও সহজে হজমযোগ্য হবে।
ওয়েবসাইটের থিম কতটা গুরুত্বপূর্ণ আমাদের আর্টিকেলের জন্য
ওয়েবসাইটের থিম বা ডিজাইন আমাদের আর্টিকেলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি শুধু ভিজ্যুয়াল আকর্ষণ তৈরি করে না, বরং পাঠকের অভিজ্ঞতাকেও প্রভাবিত করে। একটি সুন্দর, পরিষ্কার এবং পেশাদার লেআউট থাকা মানে হলো পাঠক সহজে আর্টিকেলের বিষয়বস্তু অনুসরণ করতে পারবে এবং চোখে আরাম লাগবে। যদি থিমটি জটিল, অপ্রয়োজনীয় এলিমেন্টে ভরা বা অগোছালো হয়, তাহলে পাঠকের মনোযোগ ভেঙে যেতে পারে এবং তারা দ্রুত ওয়েবসাইট ত্যাগ করতে পারে। অন্যদিকে, একটি মোবাইল-ফ্রেন্ডলি, হালকা এবং সুসংগঠিত থিম পাঠকের মনোযোগ ধরে রাখে এবং পড়ার অভিজ্ঞতাকে আরও আনন্দদায়ক করে তোলে। থিমের রঙ, ফন্ট স্টাইল, হেডিং এবং প্যারাগ্রাফের ব্যবধান সবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এগুলো দৃষ্টি আকর্ষণ এবং পড়ার সুবিধা বৃদ্ধি করে। এছাড়া, ওয়েবসাইটের থিম SEO-ফ্রেন্ডলি হলে আর্টিকেল সার্চ ইঞ্জিনে ভালো র্যাংক করতে সহায়তা করে, যা পাঠক বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখে। সংক্ষেপে, থিম হলো আর্টিকেলের “প্রথম ছাপ” যা পাঠকের কাছে মানসম্মত এবং বিশ্বাসযোগ্য ভাব সৃষ্টি করে, ফলে আর্টিকেলের প্রভাব ও গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেড়ে যায়।
ওয়েবসাইটের ফন্ট কেন প্রয়োজন আমাদের আর্টিকেলে ও বাংলা ফন্ট ও ইংরেজি ফন্ট কোনটি ভালো
ওয়েবসাইটের ফন্ট আমাদের আর্টিকেলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ফন্ট শুধু লেখার স্টাইল নয়, এটি পাঠকের পড়ার অভিজ্ঞতা, মনোযোগ এবং আর্টিকেলের প্রভাবকে সরাসরি প্রভাবিত করে। সঠিক ফন্ট ব্যবহার করলে পাঠক সহজে আরামদায়কভাবে আর্টিকেলটি পড়তে পারে, চোখে চাপ পড়ে না এবং দীর্ঘ সময় ধরে পড়তে আগ্রহ থাকে। অন্যদিকে, অপ্রাসঙ্গিক, ছোট বা জটিল ফন্ট ব্যবহার করলে পাঠক বিভ্রান্ত হয়, পড়া ধীর হয়ে যায় এবং তারা দ্রুত ওয়েবসাইট ত্যাগ করতে পারে। ওয়েবসাইটের ফন্টের মধ্যে বাংলা ফন্ট এবং ইংরেজি ফন্টের নির্বাচনও গুরুত্বপূর্ণ। বাংলা আর্টিকেলের জন্য জনপ্রিয় এবং পাঠযোগ্য ফন্ট যেমন ‘কালপুরুষ’, ‘সোলাইমানি’ বা ‘হুমায়ুন’ ব্যবহার করলে লেখা প্রফেশনাল এবং সুন্দর দেখায়। ইংরেজি আর্টিকেলের জন্য সহজ, পরিষ্কার এবং মোবাইল-ফ্রেন্ডলি ফন্ট যেমন ‘Roboto’, ‘Open Sans’, বা ‘Arial’ ব্যবহার করা সবচেয়ে ভালো। এছাড়া, ওয়েবসাইটে উভয় ফন্ট ব্যবহার করলে প্রয়োজন অনুযায়ী লেখা সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায়। ফন্টের সাইজ, লাইন-হাইট এবং স্পেসিংও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এগুলো পড়ার সুবিধা বাড়ায় এবং চোখকে আরাম দেয়। সুতরাং, সঠিক ফন্টের নির্বাচন আর্টিকেলের গ্রহণযোগ্যতা, পাঠকের মনোযোগ ধরে রাখা এবং ওয়েবসাইটের প্রফেশনাল লুক নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আর্টিকেলে পাঠকের বয়সের সাথে মিল রেখে ইমেজ তৈরি করা
আর্টিকেলে পাঠকের বয়সের সাথে মিল রেখে ইমেজ তৈরি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ সঠিক ইমেজ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করে এবং বিষয়বস্তু আরও সহজে বোঝার সুযোগ দেয়। বিভিন্ন বয়সের পাঠক বিভিন্ন ধরনের ভিজ্যুয়াল উপাদান পছন্দ করে, তাই তাদের বয়স এবং প্রাধান্য অনুযায়ী ইমেজ নির্বাচন করা প্রয়োজন। উদাহরণস্বরূপ, শিশু ও কিশোরদের জন্য ярঙিন, কার্টুন বা সহজ আকৃতির ইমেজ বেশি আকর্ষণীয় হয়, যা তাদের কৌতূহল এবং পড়ার আগ্রহ বাড়ায়। কিশোর বা যুবক পাঠকের জন্য আধুনিক, স্টাইলিশ এবং ট্রেন্ডি ভিজ্যুয়াল ব্যবহার করলে তারা আরও সংযুক্ত বোধ করে। বড়বয়ষ্ক বা প্রফেশনাল পাঠকের জন্য তথ্যভিত্তিক, রিয়েলিস্টিক বা বিষয়ভিত্তিক ইমেজ যেমন চার্ট, ডায়াগ্রাম বা ফটো ব্যবহার করলে আর্টিকেলের গ্রহণযোগ্যতা এবং বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি পায়। এছাড়া, ইমেজের সাইজ, রেজোলিউশন এবং অবস্থানও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি আর্টিকেলের লেআউটকে প্রফেশনাল করে এবং পড়ার অভিজ্ঞতাকে আরামদায়ক রাখে। তাই, পাঠকের বয়স এবং বিষয়বস্তু অনুযায়ী ইমেজ নির্বাচন করলে আর্টিকেলটি আরও ইন্টারেক্টিভ, আকর্ষণীয় এবং শিক্ষণীয় হয়ে ওঠে, যা পাঠকের মনোযোগ ধরে রাখার ক্ষেত্রে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
কিওয়ার্ড ডিস্ট্রিবিউশন এর সঠিক ব্যবহার
অভিজ্ঞতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিওয়ার্ড ডেনসিটি বলতে বোঝানো হয় আর্টিকেলে নির্দিষ্ট মূল শব্দের (keyword) পুনরাবৃত্তির হার, অর্থাৎ মোট শব্দের মধ্যে সেই কিওয়ার্ড কতবার এসেছে। খুব বেশি কিওয়ার্ড ব্যবহার করলে এটি ‘কিওয়ার্ড স্টাফিং’ হিসেবে ধরা পড়ে, যা SEO-এর জন্য ক্ষতিকর এবং পড়ার স্বাভাবিক প্রবাহ নষ্ট করে। খুব কম কিওয়ার্ড ব্যবহার করলে সার্চ ইঞ্জিনে আর্টিকেল সহজে র্যাঙ্ক হয় না। সঠিক কিওয়ার্ড ডেনসিটি সাধারণত ১% থেকে ২.৫% এর মধ্যে রাখা হয়, যা আর্টিকেলকে প্রাকৃতিক এবং SEO-ফ্রেন্ডলি রাখে। কিওয়ার্ড ডিস্ট্রিবিউশন বলতে বোঝায় কিওয়ার্ডগুলো আর্টিকেলের মধ্যে কিভাবে ছড়িয়ে আছে। কিওয়ার্ডগুলোকে শুধুমাত্র শুরুতে বা শেষে নয়, পুরো আর্টিকেলের মধ্যে প্রাকৃতিকভাবে বিতরণ করা উচিত। এটি পাঠকের জন্য পড়তে সুবিধাজনক হয় এবং সার্চ ইঞ্জিনও এটি স্বাভাবিক হিসেবে গ্রহণ করে। সাবহেডিং, প্যারাগ্রাফ এবং বুলেট লিস্টে কিওয়ার্ড সঠিকভাবে বিতরণ করলে আর্টিকেলের বিষয়বস্তু স্পষ্ট হয় এবং SEO কার্যকর হয়। সংক্ষেপে, কিওয়ার্ড ডেনসিটি এবং ডিস্ট্রিবিউশনকে সঠিকভাবে ব্যবহার করলে আর্টিকেলটি SEO-ফ্রেন্ডলি হয়, পাঠকের জন্য প্রাকৃতিকভাবে পড়ার উপযোগী হয় এবং সার্চ ইঞ্জিনে ভালো র্যাঙ্কিং পায়।
আজকের ব্লগ আর্টিকেল লেখার নিয়ম বা বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুলো আপনাদের কেমন লেগেছে । আমরা আমাদের দিক থেকে আপনাদের কে এতটুকু দিতে পারলাম । আমি আজকে আশি আপনারা সবাই ভালো থাকবে । সবাইকে দিলাম ওয়ালাইকুম সালাম ও হিন্দু ভাইদের আদাব জানিয়ে আমি আজকের এই ব্লগটা শেষ করলাম ।
জাহি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।
comment url