সুস্থ থাকার জন্য ২০টি নিয়ম ও ব্যায়াম

আমরা সুস্থ থাকার জন্য কয়েকটা নিয়ম আছে ও নিয়মগুলোর সাথে সাথে আমাদের ব্যায়াম ও করতে হবে । আমরা নিজে সুস্থ থাকার জন্য ২০টি নিয়ম দেখব ও সাথে কি কি ব্যায়াম করবেন সেটাও দেখব । তাই আজকের এই ব্লগটা আমাদের নিজেদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়বেন তাহলে আপনাদের ভালো হবে ।
শুরু করার আগে আমি বলে নেই যে আজ শুদু  নিজে সুস্থ থাকার জন্য ২০টি নিয়ম ও ব্যায়াম গুলো দেখব তাই শুরু করার আগে আমি বলে নিলাম তাহলে বুঝতে পারবেন কয়টা নিয়ম জানতে পারবেন । তবে আবার বলছি এই ব্লগটা আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ তাই একটা ভালো করে পড়বেন তাহলে আপনারা বুজতে পারবেন । তাহলে সুস্থ থাকার জন্য নিয়ম ও ব্যায়াম গুলো শুরু করি ।

সুস্থ থাকার জন্য প্রথম ও সাহজ কাজ কি কি ?

আমাদের সুস্থ থাকার জন্য প্রথম কাজ হবে প্রতিদিন নিয়ম ও সময় অনুযায়ী ঘুমানো । আমাদের শরীর সুস্থ থাকার জন্য অনেক বেশি ভুমিকা রাখে আমাদের ঘুমানো । আমাদের প্রতিদিন ৭ ঘন্টা ঘুমাতে হবে তাহলে আমাদের শরীর সুস্থ থাকবে কিছু হলেও । তারপর আমাদেরকে সাকালে ভোরে উঠতে হবে উঠে আমাদের কিছু ব্যায়াম করেতে হবে যেমন আমরা কিছু হাটাচলা করতে পারি তাহলে আমাদের যে রাতে ঘুমানোর সময় শরীর কিছু কাজ বসে যায় যেগুলো কাজ করা শুরু করে দেয় । এতে আমাদের নিজেদের সুস্থ থাকার জন্য অনেক বেশি কাজে লাগে ।

সুস্থ থাকার জন্য কি কি খাদ্য গ্রহণ করবেন

আমাদের নিয়ম এর মধ্যে খাবারের কথাও আসবে তাই আমাদের খেতে হতে যা আমাদের শরীর ভালো রাখে । আমাদের প্রথমে আসবে শাকসবজি তারপর ফল, ডাল, মাছ ও পরিমিত ভাত/রুটি। আমাদের শাকসবজির মাঝে গুরুত্বপূের্ণ হলো পালং শাক  কারণ হলো পালং শাক রক্ত বাড়ায়, হাড় শক্ত করে এবং চোখের দৃষ্টি ভালো রাখে । তাই আমাদের পালং শাকটা একটু বেশি গুরুত্বপূর্ণ । আর যদি জানতে চান যে আমাদের শরীর এর জন্য কোন খাবার ভালো ও কোন খাবারের কো উপকারিতা তাহলে নিচের আর পড়ুন এটাতে চাপ দিন । আমাদের শুদু শাক সবজি খেলে হবে আমাদেরকে ফল, ডাল, মাছ ও পরিমিত ভাত/রুটি এগুলো ও খেতে হবে । আমি একটা কথা বলি সেটা হলো একটু কম ভাত কাবেন তাহলে ভালো হবে আপনার । খাবারের পর আমার যে ব্যায়াম গুলো করতে পারি তাহলো আমরা কিছু হাটতে পারি তাহলে ভালো হবে ।

পর্যাপ্ত পানি পান করা

আমাদের শরীর ভালো ও সুস্থ থাকার জন্য ভূমিকা অথিক । আমাদের শরীর ভাত মাছ মাংস ছাড়া এক বা দই দিন থাকতে পারবে তবে আমাদের শরীর পানি একদিন ছাড়া থাকতে পারবে না । তাই আমাদের কে যত টুকু দরকার ততটুকু পানি পান করতে হবে । আমরা কত লিটার বা টুকু পানি পান করব তা নিয়ে একটা বেশি প্রশ্ন থাকে আমাদের সবার মধ্যে । আমাদের সাবাবিক শরীরে কতটুকু পানি পান করা দরকার তা হলো আমাদেরকে দেখতে হবে আপনার বয়স কত আমি একটা ধারণা দেই তা হল । আমাদের মাঝে যারা প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ আছি তাদের জন্য কম হলেও তিন লিটার বা ১২–১৩ গ্লাস পানি পান করতে হবে ।  তবে আমাদের মাঝে নারী যারা দেখচেন তাদের জন্য বলছি প্রাপ্তবয়স্ক নারী তাদের কে কম হলেও ২.২ লিটার পানি পান করতে হবে । আর আমাদের মাঝে অনেকই দেখছে তাদের বলিছি শিশুদের জন্য ১.২ লিটার পানি পান করতে হবে । তাহলে আমরা কত টুকু পানি পান করতে হবে একটু ধারণা পেলাম আমরা নিজেরা । তবে একটা কথা বলি পানির মধ্যে কোনো ব্যায়াম নেই তবে আমরা করতে পারি আমরা যখন বেশি পানি পান করে তাকি তাহলে আমাদের একটু সমস্যা হতে পারে আর আমরা যখন পানি খাব তখন সময় একটু একটু করে পানি পান করব তার ফলে আমাদের শরীরে পানিটি মিলে যাবে ।

ভাজাপোড়া ও ফাস্টফুড এড়িয়ে চলা

আমাদের শরীর ভালো রাখার জন্য একটা কাজ করতেই হবে সেটা হলো ভাজাপোড়া ও ফাস্টফুড এড়িয়ে চলা । আমরা যখন ভাজাপোড়া খাই তখন সময় আমাদের শরীরে অনেক তেল যায় এর ফলে আমাদের শরীর মোট বা চরবি হয়ে যাওয়ার মত সমস্যা হয় । আর আমাদের ফাস্টফুড খেলে শরীরে অতিরিক্ত চর্বি, চিনি ও লবণ জমে, যা ওজন বাড়ায়, রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল বৃদ্ধি করে এবং হৃৎপিণ্ডের সমস্যা, ডায়াবেটিস ও হজমের সমস্যা ঘটাতে পারে। এছাড়া এতে পুষ্টি কম থাকায় দীর্ঘমেয়াদে শক্তি কমে যায় এবং ত্বক ও হাড়ও দুর্বল হতে পারে। তাই আমরা একটা ভাজাপোড়া ও ফাস্টফুড থেকে দূরে থাকবো । আমরা নিজেরা বাসায় বসে খাবার তৈরি করে খেতে পারি অথবা একটা রুটি খেলেও আমাদের অনেক বেশি ভালো হয় । আশা করি এখন থেকে আপনারা ভাজাপোড়া ও ফাস্টফুড এড়িয়ে চলবেন তাহলে আপনার ভালো হবে ।

সুস্থ থাকার জন্য চিনি ও লবণ কম খাওয়া

আমরা নিজেরা নিজের সুস্থ থাকার জন্য চিনি ও লবণ টা একটু কম খেতে হবে । আমাদের শরীরে অনেক বেশি অসুখ ও অসুস্থ করে তুলে লবণ ও চিনি । চিনি আমরা যদি খাই তাহলে আমাদের শরীরে অসুক আনতে পারে যেমন আমাদের  ডায়াবেটিস  হতে পারে । ডায়াবেটিস  এমন একটা রোগ যেটা আপনার যদি একবার হয় তাহলে এটা আপনার শেষ পযন্ত থাকবেই । আর আমরা যদি লবণ খাই তাহলে আমাদের পেটে পথর হয় । আমাদের পেটে পাথর হওয়ার বেশি কারণ হচ্ছে লবণ । তাই আমাদের লবণটা একটু কম খেতে হবে তবে আমি বলছি না যে আপনি লবণ খাবেনা আমি বলছি একটু কম খাবেন না হলে পেটে পাথর হলে আপনার অনেক কষ্ট হবে এটা বের করতে । আমাদের সুস্থ থাকার জন্য এই কাজটা করতেই হবে ।

সুস্থ থাকার জন্য প্রতিদিনের কাজ

আপনি প্রতিদিন সহজে করতে পারেন এমন কাজ । সুস্থ থাকার জন্য আমাদের দৈনন্দিন জীবনধারায় কিছু গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি। প্রতিদিন ফল খাওয়ার অভ্যাস রাখা শরীরকে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ দিয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সময়মতো খাবার খাওয়া এবং দীর্ঘ সময় খালি পেটে না থাকা হজমকে ভালো রাখে এবং শরীরকে যথেষ্ট শক্তি জোগায়। মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য স্ট্রেস বা চাপ কমানোর চেষ্টা করা, যেমন মেডিটেশন, প্রার্থনা বা শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করা, খুবই কার্যকর। এছাড়া, পরিবার ও বন্ধুদের সাথে সময় কাটানো মানসিক প্রশান্তি এবং সম্পর্ক উন্নয়নে সাহায্য করে। সবশেষে, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা, যেমন নিয়মিত হাত ধোয়া, শরীর ও কাপড় পরিচ্ছন্ন রাখা, সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে এবং সুস্থ থাকতে সহায়ক হয়। তাহলে আমাদের একটু হলে সুস্থ থাকতে পারব । সুস্থ থাকার জন্য এই কাজ গুলোও আমাদের অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ ।

সুস্থ থাকার জন্য চেষ্টা করতে পারি এমন নিয়ম গুলো

আমাদের কারতে পারি এমন নিয়ম গুলো হবে বই পড়া এবং নতুন কিছু শেখার অভ্যাস মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখে ও মনকে তাজা রাখে। শরীরের জন্যও উপকারী, তাই দীর্ঘ সময় বসে না থাকা, মাঝে মাঝে উঠে হাঁটা বা নড়াচড়া করা প্রয়োজন। প্রতিদিন অন্তত ১৫ মিনিট সূর্যের আলোতে থাকা ভিটামিন-ডি জোগায়, হাড় মজবুত রাখে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। মানসিক শান্তি ও সুস্থতার জন্য হাসিখুশি থাকার চেষ্টা করা, পজিটিভ চিন্তা করা এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া, নিয়মিত ডাক্তারের চেকআপ করা শরীরের যেকোনো সমস্যা সময়মতো শনাক্ত ও নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এগুলো আমাদের সুস্থ থাকার জন্য ভালো কিছু কাজ এগুলো আমাদের কিছু হলেও শান্তি করবে ।

শারীরিক সুস্থতার নিয়ম সুস্থ থাকার জন্য

আমাদের সুস্থ থাকার জন্য শারীরিক সুস্থতার অনেক বেশি কাজে আসে তাই এখান টা একটু মনোযোগ দিয়ে দেখবেন । সুস্থ থাকার জন্য আমাদের দৈনন্দিন জীবনধারায় কিছু ছোট কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি। প্রতিদিন হালকা স্ট্রেচিং করা এবং শরীরের ভঙ্গি ঠিক রাখা, বিশেষ করে বসে কাজ করার সময়, মাংসপেশি ও হাড়কে শক্তিশালী রাখে। সিঁড়ি ব্যবহার করা লিফটের পরিবর্তে শরীরকে সক্রিয় রাখে এবং ক্যালরি খরচ বাড়ায়। আধিক্য মোবাইল বা কম্পিউটারে সময় না দেওয়া মানসিক চাপ কমায় এবং চোখকে বিশ্রাম দেয়। খালি পেটে চা বা কফি না খাওয়া হজমের জন্য ভালো, আর খাবারের সঙ্গে কাঁচা শাকসবজি রাখা পুষ্টি বৃদ্ধি করে। রাত জাগা এড়িয়ে চলা শরীর ও মনের জন্য অপরিহার্য। প্রতিদিন এক মুঠো বাদাম বা কাজু খাওয়া শক্তি যোগায়, এবং তৈলাক্ত খাবার কমানোনিয়মিত ওজন মাপা ও নিয়ন্ত্রণে রাখা হৃদরোগ ও ওজন সমস্যা রোধে সাহায্য করে। আমাদের নিজে দের জীবনটা নিজে দেখতে হবে তাই বললাম এখানটা একটু মনোযোগ দিয়ে দেখতে আমাদের সুস্থ থাকার জন্য শারীরিক সুস্থতার অনেক বেশি কাজ রয়েছে ।

মানসিক সুস্থতার অভ্যাস করা সুস্থ থাকার জন্য

সুস্থ থাকার জন্য মানসিক শান্তি চেয়ে বেশি কিছু দেখি না আমার মতে । আমাদের কে প্রতিদিন অন্তত ৫ মিনিট চুপচাপ বসে শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করা মনকে শান্ত করে, আর মোবাইল ব্যবহারের সীমা ঠিক করা অপ্রয়োজনীয় চাপ কমায়। প্রকৃতির সঙ্গে কিছু সময় কাটানো, যেমন গাছপালা বা খোলা আকাশ দেখা, মনের প্রশান্তি আনে। নিয়মিত দিনলিপি বা জার্নাল লেখা চিন্তাকে গোছাতে সাহায্য করে এবং নিজের প্রতি পজিটিভ কথা বলা আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। অন্যকে সাহায্য করার অভ্যাস আনন্দ দেয়, আর অপ্রয়োজনীয় চিন্তা এড়িয়ে চলা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। প্রতিদিন অন্তত ১০ মিনিট বই পড়া জ্ঞান বাড়ায়, আর সঙ্গীত শোনা বা গান গাওয়া মন ভালো রাখে। তাহলে আমাদের কে সুস্থ থাকার জন্য মানসিক শান্তি লাগবেই । আমাদের সুস্থ থাকার জন্য মানসিক শান্তি কিভাবে পেতে পারি আপনাদের জানিয়ে দিলা বন্ধুরা । তাহলে পরের নিয়মও ব্যায়ামে চলে যাই ।

সামাজিক ও জীবনধারার অভ্যাস করা

আমাদের সামাজিক ও জীবনধারার অভ্যাস করলে আমাদের মনে অন্য রকম একটা ভালো লাগবে । আমরা সামাজিক ও জীবনধারার অভ্যাস এর জন্য প্রতিদিন পরিবারের সাথে অন্তত একবেলা খাওয়া সম্পর্ক দৃঢ় করে, আর বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ রাখা মানসিক স্বস্তি দেয়। সমাজের প্রতি দায়িত্ববোধ গড়তে সামাজিক কাজে অংশ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি অন্যকে সম্মান করা ও ছোটদের স্নেহ করা সামাজিক সৌহার্দ্য তৈরি করে। জীবনে শান্তি আনতে অযথা তর্কে না জড়ানো এবং সময়মতো কাজ শেষ করা অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। অর্থনৈতিক চাপ এড়াতে আয়-ব্যয়ের হিসাব রাখা উপকারী। সম্পর্ককে সুন্দর রাখতে অন্যের ভালো দিক প্রশংসা করা জরুরি, আর ভালো ঘুমের জন্য রাতে ঘুমানোর আগে মোবাইল ব্যবহার না করা অত্যন্ত কার্যকর । আপনার পরিবার এর সাখে যদি ভালো সময় কাটান তাহলে আপনার কাছে দেখবেন সারা দুনিয়া ভালো তাহলে প্রতিদিন একটু সময় দেন আপনার পারিবার কে তাহলে দেখুন আপনার কেমন লাগে । 

প্রতিদিন করার মতো সহজ ব্যায়াম

সুস্থ থাকার জন্য প্রতিদিন সহজ কিছু ব্যায়াম করা খুবই উপকারী তাই দেখুন কিভাবে ব্যায়াম করবেন। নিয়মিত ৩০ মিনিট দ্রুত হাঁটা শরীরকে সক্রিয় রাখে ও রক্তসঞ্চালন বাড়ায়, আর হালকা দৌড়ানো বা জগিং হার্টকে সুস্থ রাখে। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে বা রাতে ঘুমানোর আগে স্ট্রেচিং করা শরীরকে নমনীয় করে, আর যোগব্যায়াম ও মেডিটেশন শরীর ও মন দুটোই প্রশান্ত রাখে। বাড়িতে সহজেই করা যায় এমন পুশ-আপ, সিট-আপ ও স্কোয়াট পেশি শক্তিশালী করে, আর সিঁড়ি ওঠা-নামা করা অতিরিক্ত ক্যালরি পোড়ায়। যারা মজার সাথে ব্যায়াম করতে চান, তাদের জন্য সাইক্লিং এবং নাচ বা ফ্রি-হ্যান্ড এক্সারসাইজ দারুণ উপায়, যা শরীরকে ফিট ও প্রাণবন্ত রাখে। তাহলে বুঝলেন আমাদের কি কি ব্যায়াম করতে হবে তবে আমি মাঝে মাঝে কিছু ব্যায়াম দিয়েছি এই ব্লগে তবে কিছু ব্যায়াম আপনারা করতে পারেন এমন  ব্যায়াম আমি আলাদা করে দিলাম ।

এটা একটু আবার দেখুন:আপনারা যে অংশ ভালো করে বুঝতে পারেননি তারা উপরেরটা থেকে আবার দেখতে পারেন। আপনারা আমাদের সাথে আছে যারা তারা জানেন যে আমি অনেক দিন হলো একটু কম ব্লগ  দিচ্ছি করণ আমি বেড়ানিত ছিলাম তাই ধন্যবাদ আপনাদেরকে আমার কথা মনে রাখার জন্য । আপনারা আমাদের জাহি আইটিকে এমন করে দেখবে আশা করিনি ধন্যবাদ আপনাদের মাঝে আরো ব্লগ দিব আমার বড় ভাই ছোট ভালো বোন বন্ধুরা সবাই কে আমার আন্তিরিক অবিনন্দন আমি আজ আসি ভালো থাকেন আমাদের সুস্থ থাকার জন্য যে নিয়ম আপনাদের দিলাম ও ব্যায়াম ও দিলাম তাহলে আপনাদের দিয়ে আজ আমি আসি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

Next Post Previous Post
No Comment
কমেন্ট বা মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জাহি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।

comment url