ব্যবসা শুরু করার উপায় ও ব্যবসায় সফল হওয়ার উপায়

আমি উপরের অংশে আমি কিছু কথা বলেছিলাম যে আমাদের বাজারে কাপড় আছে তবে ডিজিটাল ভাবে ডিজাইন করে কাপড় না এটা এখন একটু কাজ আসবে । আমাদের দেখতে হবে আমাদের এলাখার আরো মানুষ আপনি যে ব্যবসা শুরু করবেন সেই ব্যবসা তারা দেখতে হবে । মানে হলো আরো প্রতিযোগী ব্যবসাগুলো কেমন করছে সেটা খুঁজে বের করা । তারপর আমাদের কে গ্রাহকের সমস্যা কোথায়, আর আপনার ব্যবসা কিভাবে সমাধান দিতে পারে সেটা খুঁজে বের করতে হবে । তার ফলে আমাদের আরো ব্যবসার প্রতিযোগীরার যে মানুষ কিনে তারা আপনার কাজ ভালো লাগবে কারণ তারা যে সমস্যা ছিল সেটা আর নেই আপনার ব্যবসায় । তাহলে তো বুঝলেও কত টুকু ব্যবসা শুরু করার উপায় এটা তাহলে আমার পরের আরো কিছু পড়ি ।

আমাদের প্রথমে ব্যবসা টাকে বড় না করে আমাদের কে ছোট করে শুরু করব । এখন অনেকই আমাকে বলবে আপনিতো বললেন আপনি ব্যবসায় সফল হওয়ার ও উপায় দেখাবেন । আমি একটা বলি এটাও আমাদের ব্যবসা সফল হওয়ার একটা কারণ । আমরা যদি প্রথমে একটা বড় ব্যবসা শুরু করলাম তখন সময় আমাদের ব্যবসা ভালো করে মানুষের চাহিদা কম এটার উপর তখন সময় আমরা অনেক বড় একটা কথি হবে আপনি যখন ব্যবসা শুরু করবেন তখন সময় ছোট করে শুরু করলে তখন যদি আপনি দেখেন এই ব্যবসায় মানুষের চাহিদা বেশি তখন আপনার ছোট ব্যবসার লাভ থেকে আস্তে আস্তে বড় করা শুরু করবেন তাহলেও তো আপনি বলতে পারেন সফল তবে এগুলো ছাড়াও আরো আছে সফল হওয়ার উপায় নিচের অংশে পাবেন  । ও আচ্ছা আমার যে কথা ছিলাম আমরা যদি সেই ছোট ব্যবসায় কথি হয় তখন আমরা আরেকটা ব্যবসা শুরু করতে পারব তাই ছোট করে শুরু করুন আপনার ব্যবসার যাত্রা ।

ব্যবসা শুরু করার উপায় এর মধ্যে আমাদের মেইন বিষয় হলো ব্যবসার পরিকল্পনা করা । যেমন আমি একটু ছোট করে বলি আপনার ব্যবসা কিভাবে কীভাবে ব্যবসা চালাবেন সেটা আরো হলো আপনার ব্যবসার কোথা থেকে পুঁজি আসবে আপনার ব্যবসার আমাদের গ্রহক কারা । আমাদের একটা লক্ষ রাখতে হবে আমাদের ব্যবসার । এটাকে আরো সহজ ভাষায় বলি আমি ব্যবসা পরিকল্পনা বা Business Plan আসলে একটি রোডম্যাপ, যেখানে আপনি আগে থেকেই ঠিক করে রাখেন ব্যবসাটা কীভাবে চলবে, কোথা থেকে টাকা বা পুঁজি আসবে, কাদের কাছে পণ্য বা সেবা বিক্রি করবেন গ্রাহক, আর কতদিনে কতটা লাভ বা অগ্রগতি করতে চান। সহজ করে বললে, ব্যবসা পরিকল্পনায় আপনার লক্ষ্য  ঠিক করতে হবে—যেমন ১ বছরে কত গ্রাহক পাবেন বা কত টাকা আয় করবেন, আর টার্গেট হলো সেই লক্ষ্য পূরণের ধাপ—যেমন প্রতি মাসে নতুন ৫০ জন গ্রাহক আনা বা নির্দিষ্ট পরিমাণ বিক্রি করা। আমাদের ব্যবসার পরিকল্পনা করা হতে পারে আমাদের ব্যবসার যাত্রা সহজ করে তুলে দিবে ।

আমাদের ব্যবসা শুরু করার আগে আসে আমাদের ব্যবসার পুঁজি । পুঁজি হলো আমার যে টাকা দিয়ে ব্যবসাটা শুরু করব । আমার এই টাকা নিতে পারি নিজের সঞ্চয়, পরিবার বা বন্ধুর সাহায্য, অথবা ব্যাংক/এনজিও থেকে ঋণ নিতে পারি । এখন তো গেল টাকার কথা এখন হলো অনলাইন এর কথা । আমি ছোট করে বলি আজকাল ব্যবসা সফল করতে হলে অনলাইন উপস্থিতি খুবই জরুরি, কারণ মানুষ এখন বেশিরভাগ সময়ই ইন্টারনেটে থাকে। তাই আপনার ব্যবসার জন্য একটি ফেসবুক পেজ, ওয়েবসাইট বা অনলাইন শপ খুললে অনেক বেশি লোক সহজে আপনার পণ্য বা সেবা দেখতে ও কিনতে পারবে। অফলাইনে শুধু আশেপাশের মানুষ আপনার ব্যবসা জানবে, কিন্তু অনলাইনে দেশজুড়ে বা এমনকি দেশের বাইরে থেকেও গ্রাহক পাওয়া সম্ভব। এখন বলি আমার আরো বেশি পাই একটা ওয়েবসাইট থেকে আমাদেরকে ব্যবসার জন্য একটা ওয়েবসাইট বানাতে পারি তাহলে আমাদের ভালো হবে ।

আমার ব্যবসা শুরু করলেই আমার চাই একটা ভালো লাভ করার আর আমাদের গ্রহকে আমরা অনেক খারাপ পন্য দিয়ে দেই । আমাদের একটা গ্রহকে বারবার আনার জন্য আমাদের কে গ্রাহককে ভালো ব্যবহার ও মানসম্মত পণ্য/সেবা দিলে তারা বারবার আসবে আমাদের গ্রহক । তবে আল্লাহ বলেছেন ব্যবসায় বরকত আছে যদি আপনি সততা করে ব্যবসা করলে । আমাদের অনেকই আছি আমাদের ব্যবসা শুরু করার সময় আমরা গ্রহকে অনেক অনেক ভালো গ্রাহককে ভালো ব্যবহার ও মানসম্মত পণ্য/সেবা দেই তারপর আমাদের ব্যবসাটা অনেকটু বড় হলে গেলে আমরা কি করি পন্যর মান কমিয়ে ফেলি তবে এটা করা যাবে না । আমাদের কে ভালো মানে পন্য দিতে হবে আমাদের গ্রহকে । ব্যবসা শুরু করার উপায় ও ব্যবসায় সফল হওয়ার উপায় এর মধ্যে এটা যদি আপনি না মানেন তাহলে আপনি এই ব্যবসা যেমন করতে পারবেন না তেমন আপনি আপনার সৃষ্টিকর্থার কাছে দরা খাবেন তাহলে আমাদের সর্ভিস ভালো দিতে হবে ।

এখন আমি একটা কথা বলব তারপর আমাকে বলবেন আপনারা ছেলে কয় কি আপনাকে একটা ধৈর্য রাকতে হবে । আমি আগে বলেছিলম যে ব্যবসাটাকে ছোট করে শুরু করবেন তারপর আমাদের ব্যবসা যদি ভালো করে চলে তাহলে রাখব ব্যবসা নাহলে আমার আমাদের ব্যবসাকে সরিয়ে দিব । তবে হে আপনাকে ভালো করে ব্যবসা না চলে তাহলেও একটা ধৈর্য রাখতে হবে । আপনি যদি আজকে একটা ব্যবসা শুরু করলেন আর ৩০ দিনপর আবার এই ব্যবসা বন্ধ করে দিলেন তাহলে তো হবে না । আমাদের কে কিছু হলেও ১ বছর ধৈর্য রাখতে হবে । আমাদের ব্যবসা শুরু করার পর আমাদের গ্রহক নাও জানতে পারে আপনি যে একটা ব্যবসা শুরু করেছেন এজন্য হলেও আপনাকে ৬ মাস সময় লাগবে আর আপনাকে এই ব্যবসা ভালো চলছে না খারাপ চলছে সেটা বুঝতে হলে আপনাকে আরো ৬ মাস লাগবে তাই ১ বছর ধৈর্য রাখন আল্লাহ দিলে আপনাকে ভালো কিছু দিতে পারেন ।

আমাদের ব্যবসার সঠিক মার্কেটিং না জানলে আপনা গ্রহকরাও আপনার ব্যবসার কথা জানতে পারবে না তাই আপনাকে সঠিক মার্কেটিং করতে হবে । আপনি কিভাবে মার্কেটিং করবেন তা হলো আপনার বাড়ির আশেপাশে অনেক জায়গা আছে যেখানে মানুষের চলাচল অনেক বেশি সে জায়গায় আপনার ব্যবসার বড় দেখে একটা পোস্টার লাগাতে হবে । তবে আপনি সেই জায়গায় ছোট পোস্টার লাগালে চলবে না কারণ সেই পোস্টারে মানুষের চোক যাবে না আর কেউ যদি দেখে তাহলেও এটা পড়বে না কারণ এই পোস্টার অনেক ছোট তাই মার্কেটিং করার আরো উপায় আছে । যেমন সোশ্যাল মিডিয়া, ব্যানার, ফ্লেক্স, মুখে মুখে প্রচার সব মিলিয়ে প্রচার চালান। তাহলে সবার কাছে আপনার ব্যবসার কথা যাবে আর মানুষের একটা ভালো আগ্রহ হবে আপনার ব্যবসার প্রতি । তাহলে মার্কেটিং হলো একটা ব্যবসায় সফল হওয়ার উপায় । দয়া করে আপনার ব্যবসার পণ্য ভালো দেয়ার চেষ্টা করবেন ।